Tuesday, June 19, 2012

কম্পিউটার বুট হতে কতক্ষন সময় লাগে দেখে নিন।

একটি উপযোগী সফটওয়্যার নিয়ে কিছু কথা বলবো। হা বন্ধুরা, আপনার কম্পিউটার রিস্টার্ট বা নতুন করে ওপেন হতে কতক্ষন সময় লাগে এবং পিসি কি ভাল অবস্থায় না সমস্যার মধ্যে বসবাস করছে, তা জানিয়ে দিবে সফটওয়্যার। এর নাম হচ্ছে BootRacer আপনি এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন এবং ইন্সটল করুন। ইন্সটল শেষে আপনি যতবার কম্পিউটার রিস্টার্ট বা সাটডাউন দিন ওপেন করার সময় বুট হতে কতক্ষন সময় লাগছে তা নিচের চিত্রের মত দেখা যাবে

undefined

এর পর একটি উইন্ডোতে see why লেখা দেখা যাবে। আপনি ওখানে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মত পাবেন
undefined

এবং Show History তে ক্লিক দিয়ে জেনে নিতে পারেন পিসি বুট হতে কতক্ষন সময় লেগেছে
undefined
 দেখুন আমার পিসি বুট হয়ে রেডি হতে মোট সময় লেগেছে ১০৯ সেকেন্ড। তো বন্ধুরা BootRacer সফটটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন, আশাকরি ভাল লাগবে।
ধন্যবাদ সহ-

Monday, June 18, 2012

কল আসার পূর্বেই জেনে নিন আপনার মোবাইল এ কল আসছে!!!

প্রথমে আপনার মোবাইলের Menu অপশনে যেতে হবে তারপর Setting এ গিয়ে Connectivity তে যেতে হবে । তারপর  Packet data তে যান । Packet data connection থেকে always online সিলেক্ট করুন |

এখন আপনার মোবাইলের স্ক্রীন এর উপরে E অথবা G চিন্থ দেখতে পাবেন । এই চিহ্ন হচ্ছে এই বেপারটা বোঝার উপায়।
 কল আসার পূর্বে E অথবা G চিন্থটির পরিবর্তন হবে মানে এর উপরে ক্রস চিহ্ন আসবে ।
এভাবে কল আসার ৫ থেকে ১০ সেকেন্ড পূর্বেই আপনি বুজতে পারবেন যে কল আসছে ।
তাহলে এখন থেকে মিস কল ধইরা বাঁশ দিন !!!!!!!!!
সবাইকে ধন্যবাদ ।

ফেসবুক পেজ এ হাজার হাজার লাইক পেতে চান, ব্লগে ফ্রি ভিজিটর পেতে চান!!!!

ব্যবহার বিধি ( User Guide )


ধাপ::
 প্রথমেই আপনাকে PlusLikeNET  সাইটে সদস্য হতে হবে Register করতে হবে ।
Registration করতে এখানে click করুন,
 রেজিস্ট্রশন সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে আপনার ইমেইল একটিভ লিংক যাবে সেটাতে ক্লিক করে আপনার একাউন্ট একটিভ করে নিন
ধাপ ২:
  এবার আপনার কয়েন অর্জনের পালা


এজন্য মেনুতে Earn coin --> Facebook ক্লিক করুন তাহলেই পেজের তালিকা চলে আসবে.. শুধু লাইক বাটনে চাপতে থাকুন আর পয়েন্ট অর্জনকরতে থাকুন। কোন পেজর জন্য কত পয়েন্ট/কয়েন পাবেন সেটা পেজের নীচেই লেখা আছে
এছাড়াও Earn coin -->Auto surf ক্লিক করুন তাহলে অটোমেটিক সব ওয়েবসাইট ভিজিট হতে থাকবে । যার ফলে আপনি অটোমেটিক কয়েন পাবেন । প্রত্যেকটি ওয়েবসাইট ৫ সেকেন্ড করে ভিজিট হবে । আপনি ইচ্ছা করলে Pause বাটন এ ক্লিক করে Pause করতে পারবেন ।  
ধাপ : 
পয়েন্ট তো অর্জন হল এবার চলুন সেই পয়েন্ট খরচ করে নিজের পেজ এর লাইক বাড়িয়ে নেই। জন্য প্রথমেই আপনাকে আপনার ফ্যানপেজেটি ADDকরতে হবে


বামের মেনু থেকে Add Site ক্লিক করুন
undefined


আপনি যদি ফেসবুক পেজ অ্যাড করতে চান এবার যে পেজ টি আসবে সেখানে উপর থেকে  Facebook অপশন সিলেক্ট করুন।
. এখানে আপনার  ফ্যানপেজের URL লিখুন । যেমনঃ http://www.facebook.com/fanpage
. এখানে পেজের টাইটেল  লিখুন
. আর প্রতি লাইকের জন্য কত পয়েন্ট দিবেন সেটা দিন।(CPC)
এবার Add Site ক্লিক করে সেভ করুন

**আর আপনি যদি ওয়েবপেজ অ্যাড করতে চান তাহলে Traffic Exchange অপশন সিলেক্ট করুন।
. এখানে আপনার ওয়েবপেজ এর URL লিখুন । যেমনঃ http://www.googlebd.com
. এখানে ওয়েবপেজের টাইটেল  লিখুন
. আর প্রতি ভিজিটের জন্য কত পয়েন্ট দিবেন সেটা দিন।(CPC) পয়েন্ট বেশি দিলে আপনার ওয়েবপেজ আগে আসবে । 
এবার Add Site ক্লিক করে সেভ করুন


ধাপ :
এবার আপনার কাজ হল আপনার এড করা পেজে আপনার অর্জিত কয়েন সেট করা।
undefined


এই জন্য My Site ক্লিক করে উপর থেকে Facebook ক্লিক করলেই আপনার এড করা ফেসবুক পেজের নাম দেখতে পারবেন এবার Add Coin ক্লিক করুন মানে + সাইন এ ক্লিক করুন ।
এবার কত পয়ন্টে সেট করবেন সেই সংখ্যাটি লিখুন। তারপর সেভ করুন। আপনার কাজ শেষ এবার অন্যরা আপনার পেজ লাইক করবে আর কয়েন অর্জনকরবে তার বিনিময়ে আপনি পাবেন আপনার কাঙ্খিত লাইক
My Site ক্লিক করে উপর থেকে Traffic Exchange ক্লিক করলেই আপনার এড করা web পেজের নাম দেখতে পারবেন এবার Add Coin ক্লিক করুন মানে + সাইন এ ক্লিক করুন । এবার কত পয়ন্টে সেট করবেন সেই সংখ্যাটি লিখুন। তারপর সেভ করুন।
আর আপনিও কয়েন অর্জন করতে থাকুন

বিঃদ্রঃ কয়েন অর্জনের আরেকটি সহজ উপায় হল রেফারেল সাইন আপ। আপনার রেফারে একজন সদস্য হলেই আপনি পাবেন ৫০ কয়েন।
এভাবে পয়েন্ট অর্জন করা বেশি সহজ
আপনি ইচ্ছা করলে আমাদের ব্যানার আপনার ওয়েবপেজ এ অ্যাড করতে পারেন । আমাদের ব্যানারে প্রতিটি ক্লিক এর জন্য আপনি পাবেন ১ কয়েন ।
আপনার রেফার লিংক বা ব্যানার কোড পাওয়ার জন্য Promote Site ক্লিক করলেই পেয়ে যাবেন।
 
Registration Link
 
ধন্যবাদ।

পতিতালয়ে নিজের যুবতী মেয়েকে বিক্রি


দেহব্যবসার জন্য

পতিতালয়ে নিজ মেয়েকে বিক্রি করে দিয়েছেন বাবা-
মা। সেখান থেকে দালালের মাধ্যমে নাগপুরের এক
...
পতিতালয়ে নিয়ে যাওয়া হয় ১৬ বছর বয়সী ওই
তরুণীকে। যেখানে তাকে খদ্দেরদের
মনোরঞ্জনে বাধ্য করা হয়। বিভিন্ন রকম
নির্যাতন করা হয়। এমনকি বাধ্য করার জন্য
খাবার দেয়া হতো না তাকে। মাত্র ১০ হাজার
রুপির বিনিময়ে ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের রাজস্থান
প্রদেশে। মারাত্মক আহত অবস্থায় লাকাদগঞ্জ
পুলিশ পতিতালয় থেকে ওই তরুণীকে উদ্ধার করেছে।
এই ঘটনায় পুলিশ তরুণীর বাবা-মা ও
সহায়তাকারী এক নারীর বিরুদ্ধে অপরাধ লিপিবদ্ধ
করেছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে দালালের
সঙ্গে নাগপুরে পাঠানোর সময় মেয়েটির বাবা-
মা তাকে ‘কঠোর পরিশ্রম’ করারও উপদেশ দেন।
দু’মাস চরম অবস্থায় পতিতালয়ে কাটানোর পর এক
খদ্দেরের টিনএজ আছে এমন সংবাদ পেয়ে পুলিশ
তাকে উদ্ধার করে। শরীরে বিভিন্ন নির্যাতনের
চিহ্নধারী তরুণী পুলিশকে জানিয়েছে, পতিতালয়ের
মালিক তাকে মারাত্মক হুমকি ও নিষ্ঠুর নির্যাতন
করতো। বর্তমানে মেয়েটি সরকারি আশ্রয়
কেন্দ্রে রয়েছে। পুলিশ তার বাবা-মাকে গ্রেপ্তারের
চেষ্টা করছে। গতকাল এ খবর দিয়েছে টিএনএন

.....:::::একটি হিন্দি সিরিয়ালের কাল্পনিক দৃশ্যের চিত্রনাট্য::::::.......


ছেলে:: আমি তোমাকে ভালবাসি
... [১০টা অবস্থান থেকে এই দৃশ্যটা দেখানো হবে।]

[মেয়ের টাশকি খাওয়া মুখ দেখাবে ১২টা অবস্থান থেকে]

মেয়ে::: কী বলছো তুমি? ভালবাস তুমি আমাকে?

[কথাটা প্রতিধ্বনিত হবে ৩ বার]

[ছেলের চোখ মুখে অন্য রকমের আভা দেখাবে ৪ বার]

ছেলে::: হ্যা তোমাকে আমি ভালবাসি।

[এইকথা বলার পর ১ মিনিট রোমান্টিক সুর বাজবে।]

[মেয়ের চিন্তিত মুখ দেখাবে ৬ বার।]

মেয়ে:: তুমি কি সত্যিই আমাকে ভালবাস??

[এই কথা বলার পর মেয়ের মুখের দিকে ক্যামেরা ধরা হবে ৫ জায়গা থেকে।]

[ছেলেটা হাঁটু গেড়ে বসে পড়বে। তার বসা ভিডিও করা হবে ২ মিনিট ধরে।]

ছেলে::: হ্যাঁ তোমাকে আমি সত্যি সত্যি খুব ভালবাসি।

[১ মিনিট ধরে দুইজনকে ভিডিও করা হবে।]

ছেলে::: আমি তোমাকে এ জীবনের চেয়ে বেশি ভালবাসি।

[গান বাজতে থাকবে।]

[মেয়েটার মুখের অবস্থা ৭ জায়গা থেকে দেখানো হবে। সময় লাগবে ২ মিনিট।]

(পর্বের সমাপ্তি)

এইভাবে টানতে টানতে হিন্দি সিরিয়াল গুলা ১০০০ পর্ব অতিক্রম করে।
আর দর্শক আপুরা মুখ হাঁ করে বেক্কলের মত তা গিলতে থাকে।
এমন ভাবে গিলতে থাকে, মনে হয় যেন গেলার জন্য তাকে মাস শেষে বেতন দেয়া হবে।
এগুলো মানুষকে শুধু পরোকীয়া আর পারিবারিক কলহের দৃশ্য দেখায়। এইসব যারা দেখে তারাই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বেয়াক্কল। এই সব বেয়াক্কলদের পশ্চাৎদেশে সবাই লাথি দিন
See More

Friday, June 15, 2012

Bangladesh: An Online Work Success Story


A few weeks ago I had the opportunity to travel to Bangladesh for the second time in six months. My first trip was in December, when oDesk was invited to present at the eAsia conference. I gave a presentation at a special freelancer segment of the conference, and was completely blown away by the reception, hospitality and level of excitement around oDesk and online work. oDesk had achieved rockstar status. Luckily I had 26 hours of return travel in a coach seat to bring me back down to reality.
This most recent trip was part of our new Contractor Appreciation Day event series. When you manage a marketplace business, it’s very easy to be fixated on the demand side of the equation — the clients that are spending money on your platform. We want to be sure that we similarly recognize the impact of the supply side — the hundreds of thousands of talented professionals that have made oDesk the largest and fastest-growing online workplace in the world. When planning the Contractor Appreciation Day series, we launched a Facebook poll to determine which cities we would visit, and Dhaka — the capital of Bangladesh — was the runaway winner.

Bangladesh has a fascinating story on oDesk. In 2009, Bangladesh accounted for only 2% of the total hours worked on oDesk. Today, it accounts for 10%, making Bangladesh the #3 country for contractors, behind only the Philippines and India. I did some digging around to see what was driving Bangladesh’s tremendous success, and my guess is a combination of three factors.
The first factor is the demographics. Bangladesh has a young, educated and rapidly grouping population. Of the country’s 150 million people in 2010, almost 56 million were under the age of 18. In 2010, 46% of Bangladeshis used mobile phones. While the unemployment rate is officially estimated to be around 5%, almost 40% of the country is underemployed, working only a few hours a week at very low wages. Net: Bangladesh has a young, educated workforce that is eager for more economic opportunity.
The second factor is population density. Bangladesh is the most densely populated large country in the world, and the city of Dhaka has 16 million people, with almost 60,000 residents per square mile. Net: Things spread quickly in this type of environment.  
And finally, you have an enormous potential for significant earnings growth. The per-capita gross national income in Bangladesh was $700 in 2010. Assuming the average contractor earns $10 an hour, a Bangladeshi contractor can earn the average annual income in less than 2 weeks of work on oDesk. Net: There’s a huge financial upside to working online — for both individuals and the country’s overall economy — compared to local opportunities.
So my assessment is that when you combine…
  1. A young, educated population eager for opportunity, and then
  2. Pack them all into a small geographic area, and introduce
  3. Compelling economics…
… you get a country that grows from 2% to 10% of oDesk’s total hours worked in only 3 years.
In my discussions with people in Bangladesh, there’s a clear sense of lost opportunity when it comes to traditional BPO and IT outsourcing. They’ve seen countries like India and Philippines gain tremendous resources and economic growth, and then evolve from doing someone else’s production work to becoming their own centers of innovation. Traditional outsourcing is still relatively small in Bangladesh, and many people I talked with shared feelings that they’ve missed the boat.
The analogy I drew for them was telephone communications in Africa. The developed world went from telegrams to traditional wireline communications, stringing phone lines all over the country. Over the last 20 years, we have moved from wireline to wireless. Africa never had a widespread wireline infrastructure — they are going straight to wireless. I like to think that Bangladesh is going to skip the BPO/IT outsourcing phase and evolve straight to independent professionals working online in a global marketplace. So far, it seems like they are on the right track.
While the macroeconomic analysis is fun to think about, what makes any working relationship successful is the people involved. The individuals I met and their personal stories are what impressed me the most. The economics, demographics and geography may be drivers, but there’s an eagerness for opportunity that was unique. These professionals see the opportunity available on oDesk, and they are willing to put in the hard work to succeed. I wanted to share one particular story with you from a graphic designer I met:

From my early childhood I grew up loving colors and shapes. I had a dream to be an artist and to have appreciation from the world for my artwork! But there were obstacles between reality and my dreams. When I had just started my diploma course in fine arts, my father passed away. We suddenly had severe financial problems in our family. A job to run my family became crucially important to me. I was desperate trying to get a job anywhere – part-time art instructor, restaurant waiter, sales agent, part-time teacher in coaching center, customer support person in call center. Eventually, I got a job at a local customer care center as a customer manager. Over there I had to handle more than a thousand calls every week – along with sales targets and everything. It was a lot of pressure for me – I was not really a sales person. But I had no other choice.
Almost three years passed in that way. I became totally frustrated. I could neither concentrate on my study, nor manage time for any creative work like painting and drawing. I was becoming hopeless. On that time, I heard about oDesk. One of my friends (now my fiancé!) started working on oDesk and he told me that it could also be the perfect place for me to get work that I like. He suggested me to take a short graphic design course and start working through oDesk – because that way I can use my creative/painting skills in crafting digital arts. I listened to him and now I am an established freelance graphic designer on oDesk.
I have logged more than a thousand hours for my clients from several countries like USA, Canada, Saudi Arabia… My clients are happy with my work and I have much appreciation from them. I left my call center job a year ago. Now I work full-time on oDesk and run my family very smoothly. I can buy gifts for my mother on special occasions and even when there is no occasion at all! I love to see her smile when she is surprised and happy. Now there are many vacations in my life! Wherever I go, I go with my laptop and wireless internet connection. My office is everywhere. Now I am independent, confident and happy.
This is why I work for oDesk. This is why I can tell people to try online work — whether as a contractor or client — and not feel like I’m giving a sales pitch. It’s easy to give earnings and financial impact as the drivers of oDesk’s viral growth, but you can see from the story above that it’s much more than that. When your opportunities expand from what’s nearby to what’s anywhere in the world, magical things happen.
Success is what happens when 1) you are in the right place at the right time, 2) you’re smart enough to recognize the opportunity in front of you, and 3) skilled enough to execute on the opportunity. Watching the professionals in Bangladesh pull these three things together and hearing their personal stories has been an extraordinary experience.

Thursday, June 14, 2012

SEFTUL ISLAM JNU 6th Batch: বাংলা ই-বুক কালেকশন

SEFTUL ISLAM JNU 6th Batch: বাংলা ই-বুক কালেকশন

বাংলা ই-বুক কালেকশন

 

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু। আশাকরি সকলে ভালো আছেন। আজ থেকে আমি ধারাবাহিক ভাবে আপনাদের জন্য বাংলা ”ই-বুক কালেকশন” এই ধারাবাহিক পোষ্ট টি শুরু করলাম।

undefined
এই পোষ্টে সব রকম বাংলা ই-বুক এর ডাউনলোড লিংক দেয়া থাকবে। আর আমি যা দিব এর বাইরে যদি আপনাদের কিছু দরকার হয় তাহলে আপনারা কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারবেন। আপনাদের জন্য আজ নিয়ে আসলাম মুজম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের 10 টি বই। যা আপনারা নিচে থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন ঃ
  1. ক্রগু
  2. ওমিক্রনিক রূপান্তর
  3. মহাকাশে মহাত্রাশ 
  4. আমার বন্ধু রাশেদ
  5. পৃ
  6. মেতসিস 
  7. যারা বায়োবট
  8. মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস 
  9. ত্রিনিত্রি রাশিমালা
  10. তিন্নি ও বন্যা 
আজ তাহলে এখানেই বিদায়, আপনাদের কমেন্টের প্রত্যাশায় রইলাম আল্লাহ হাফেজ।

জেনে নিন নোকিয়া মোবাইলের কিচু গুপন তথ্য।


আসসালামু আলাইকুম পিসি হেল্পলাইনবিডি ব্লগে সবাইকে স্বাগতম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকে আপনাদের মাঝে নিয়ে এলাম কিছু নকিয়ার গোপন কোড নাম্বার।এই কোড নাম্বার থেকে আপনি জানতে পারবেন আপনার নকিয়া ফোনের গোপন তথ্য।আশা করি কাজে লাগবে।নিম্নে কোড এবং তাহার বিস্তারিত বর্ননা করা হল।
বিঃ দ্রঃ কিছু কিছু কোড নাও আসতে পারে।
*#7780#—-রিষ্টোর ফ্যাকটরি করার অপশন আসবে
*#3283#—-ম্যানুফ্যাকচারিং এর তারিখ
*#746025625#—সিম লক বন্ধ করার অপশন
*#67705646#—-অপারেটর লোগো মুছে ফেলার অপশন
*#73# ———গেম এবং সময় রিসেট করার অপশন
*#0000#—–আপনার মোবাইলের সফ্‌টওয়ারটি কোন ভার্ষনের
*#06# ——মোবাইলের আইএমই(IME) নাম্বার দেখুন
*#7760# —-প্রোডাকশন নাম্বার সিরিয়াল
*#2820#—–ব্লুটুথের ম্যাক অ্যাড্রেস
*#9999#—-মোবাইল সফ্‌টওয়্যারে ভার্ষন
*#2640#—-মোবাইলের সিকুরিটি কোড
*#7328748263373738#—এই কোড ব্যবহার করলে সকল সিকুরিটি কোড রিসেট করে
*#43#——চেক করুন কল ওয়েটিং ওপশন চালু আছে কিনা
*#7370#—মোবাইলের ফোন মেমোরি ফরম্যাট করা
*#335738#—-GPRS এবং Email সেটিংস মুছে ফেলুন
#pw+1234567890+1# —-আপনার মোবাইলের লক স্টাটাস দেখার জন্যে
#pw+1234567890+4#—-আপনার মোবাইলের সিম লক স্টাটাস দেখার জন্যে
ভাল থাকবেন সবাই

Tuesday, June 12, 2012

█ Windows "Run" Option এর জন্য ৫০ টি useful shortcut █



আমরা প্রয়জনীর তুলনায় RUN (Win + R ) এর ব্যবহার খুব কম করি।
এবার কিছু র্সটকী থেকে একবার ব্যবহার করে দেখেন
আপনার ব্যবহার কতটা দ্রুত এবং মজাদার :-

... যেমন ক্যালকোলেটর এর জন্য শুধু RUN এ গিয়ে
calc লিখে এন্টার ......... বাস Calculator হাজির

এখানে নিচে প্রয়োজনীয় অনেক shortcut দেওয়া হলো:

Add/Remove Programs – appwiz.cpl
Adobe Photoshop (if installed)- photoshop
Bluetooth Transfer Wizard – fsquirt
Calculator – calc
Control Panel – control
Date and Time Properties – timedate.cpl
Firefox (if installed)- firefox
Free Cell Card Game- freecell
Game Controllers- joy.cpl
Help and Support- helpctr
Internet Explorer- iexplore
Pinball Game – pinball
Power Configuration – powercfg.cpl
Printers and Faxes – control printers
Printers Folder – printers
Real Player (if installed)- realplay
Registry Editor – regedit
Remote Access Phonebook – rasphone
Remote Desktop – mstsc
Scanners and Cameras – sticpl.cpl
Scheduled Tasks – control schedtasks
Shuts Down Windows – shutdown
Microsoft Chat – winchat
Microsoft Excel (if installed) – excel
Microsoft Movie Maker – moviemk
Microsoft Paint – mspaint
Microsoft Powerpoint (if installed)- powerpnt
Mouse Properties – control mouse
Mouse Properties – main.cpl
Network Setup Wizard – netsetup.cpl
Notepad – notepad
On Screen Keyboard – osk
Opens AC3 Filter (If Installed) – ac3filter.cpl
Outlook Express – msimn
Paint – pbrush
Keyboard Properties – control keyboard
System Configuration Editor – sysedit
System Configuration Utility – msconfig
System Information – msinfo32.
Task Manager – taskmgr
System Properties – sysdm.cpl
Task Manager – taskmgr
Windows Explorer – explorer
Windows Firewall- firewall.cpl
Windows Magnifier- magnify
Windows Media Player – wmplayer
Windows Messenger – msmsgs
Windows XP Tour Wizard – tourstart
Wordpad – write

►টুকিটাকি অনেক কিছু জানার জন্য নিয়মিত লাইক করুন
 

█ Facebook বন্ধুরা সাবধান █

█ Facebook বন্ধুরা সাবধান █

ফেইজবুকে এই ধরনের লিং দেখলে ক্লিক করবেন না। তাহলে আপনার ফেইজবুক আই ডি থেকে প্রতিদিন কয়েটি করে আপনার বন্ধুদের ওয়ালে আপনার নামে দেখতে পারে এমন ভিডিও ।

কিভাবে চিনবেন বা কি করবেন?

→ নামের পাশে "watched a video o...n " এ রকম লেখা আসতে পারে।
→ ভিডিও এর উপর ক্লিক করলে এপলিকেশন বক্স আসবে তখন মনে কনবেন আপনার র্সবনাশ হতে যাচ্ছে।
→ এখানে ক্লিক করে ফেললে সাথে সাথে আপনার ফেইজবুকের পাসওয়াড পরির্বতন করে ফেলবেন।

[আপনার বন্ধদের আগেই জানিয়ে দেন ►Share◄ করে ]
█ ফেসবুকে এগুলো "না" করার চেষ্টা করবেন █

১. বিব্রতকর ছবিতে কখনই কোনও বন্ধুকে ট্যাগ করবেন না
২. মানুষকে মাত্রারিক্ত গেম/কুইজ/গ্রুপ রিকোয়েষ্ট পাঠাবেন না
3. কোন স্টেটা দিলে সবার মন্তব্য চেয়ে দিলে ... জনপ্রিয় হওয়া যায়
৪. প্রতিনিয়ত দুঃ...খের স্ট্যাটাস দিবেন না
৫. অফিসের বসকে কিংবা সহকর্মী/বন্ধুদেরকে হেয় করে কোনও মন্তব্য বা স্ট্যাটাস দিবেন না
৬. আপনার ছেলেমেয়ে, ভাগ্না/ভাগ্নি, ভাতিজা/ভাতিজী ইত্যাদি কাউকে ফ্রেন্ড অনুরোধ পাঠাবেন না
৭. পুরনো প্রেমিক/প্রেমিকার পিছু নেবেন না
৮. বুঝতে অসুবিধা হয় এমন স্ট্যাটাস লিখবেন না
৯. হুট করেই রিলেশনশীপ স্ট্যাটাস "সিঙ্গেল" করার মাধ্যমে কাউকে ডাম্প করবেন না
১০. একদম অপরিচিত কাউকে বন্ধু বানাবেন না
১১. অন্য কোয়াও আই ডি ওপেন করবেনা। (কারেন্ট চলে গেলে আপনার আই ডি সেইভ হবে এবং পরে ওপেন করা হয়ে যাবে ) এমন হলে পাস ওয়াড চেন্জ করে ফেলবেন।
১২. আজে বাজে লিং দেখে ক্লিক করবেনা।
১৩. সিনিয়র বা বস এর কোন স্টেটাস বা ছবিতে কমেন্টস দেওয়া থেকে লাইক দেওয়াই ভাল নিজেকে সেইভ রাখা যায়।
এডমিন ভাইরা এটা কপি করবেন না ।এটি yourdesignbd.com সৌজন্য ।

[আপনার ওয়ালে প্রতিদিন টুকিটাকি দেখার জন্য নিয়মিত লাইক দিন]
 

গোপন ক্যামেরা মেয়েরা সাবধান

█▓▒ গোপন ক্যামেরা মেয়েরা সাবধান ░▓█

বর্তমানে গোপন ক্যামেরা এবং আয়না একটি আতংকের নাম।শপিংমলের ট্রায়াল রুম থেকে শুরু করে মেয়েদের স্কুল-কলেজ- টয়লেট এই গোপন ক্যামেরার আতংক।ইন্টারনেটে ঢুকলেই নানান সাইটে দেখা মিলে গোপন ক্যামেরার ভিডিও ও ছব...ি বা নিউজ।আমাদের মা-বোনদের ইজ্জতের দাম ওদের কাছে হাসির খোরাক।শপিংমলের ড্রেসিং/ট্রায়াল রুমে (যেখানে মেয়েরা কাপড় পাল্টায় বা ফিটিং চ্যাক করে), লেডিস টয়লেটে গোপন ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে সবার অজান্তে।কেউ জানেনা এই খবর, কিন্তু সেই ক্যামেরায় ধরা পড়ছে আমাদের অসংখ্য মা-বোন।অল্পকিছু টাকার বিনিময়ে বিক্রি হচ্ছে সেসব নগ্ন ভিডিও বা ছবি।

[আমাদের মা-বোনদের ইজ্জতের দাম ওদের কাছে হাসির খোরাক]
[[লেখাটি আমাদের মা-বোনদের জন্য শেয়ার করার অনুরোধ করছি]
 

আমরা কম্পিউটারে যখন কাজ করি তখন নিচের ছবিটি দিকে খেয়াল করে কাজ করবো। তাহলে আমাদর শরীর অনেক ফিট থাকবে ব্যথা থেকে রক্ষা পাবেন।

আমরা কম্পিউটারে যখন কাজ করি তখন নিচের ছবিটি দিকে খেয়াল করে কাজ করবো। তাহলে আমাদর শরীর অনেক ফিট থাকবে ব্যথা থেকে রক্ষা পাবেন।

এক সাথে ১ ঘন্টার বেশি বসে থাকবেন না ২-৩ মিনিট হাটা-চারী করবেন তাহলে শরীর সুস্থ থাকবে এবং রক্ত সঞ্চলান নরমাল থাকবে
 

অনেক সময় আমাদের অনেক Symbol প্রয়োজন হয়। কিন্তু আমরা কী-বোড-এ খুজে পাইনা । নিচের এই Symbol গুলো "Alt+ " চেপে যে কোন জায়গায় টাইপ করতে পারবেন

অনেক সময় আমাদের অনেক Symbol প্রয়োজন হয়। কিন্তু আমরা কী-বোড-এ খুজে পাইনা । নিচের এই Symbol গুলো "Alt+ " চেপে যে কোন জায়গায় টাইপ করতে পারবেন↓

Alt + 1 ☺
Alt + 2 ☻
Alt + 3 ♥
Alt + 4 ♦
... Alt + 5 ♣
Alt + 6 ♠
Alt + 7 •
Alt + 8 ◘
Alt + 9 ○
Alt + 10 ◙
Alt + 11 ♂
Alt + 12 ♀
Alt + 13 ♪
Alt + 14 ♫
Alt + 15 ☼
Alt + 16 ►
Alt + 17 ◄
Alt + 18 ↕
Alt + 19 ‼
Alt + 20 ¶
Alt + 21 §
Alt + 22 ▬
Alt + 23 ↨
Alt + 24 ↑
Alt + 25 ↓
Alt + 26 →
Alt + 27 ←
Alt + 28 ∟
Alt + 29 ↔
Alt + 30 ▲
Alt + 31 ▼
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
┊  ┊  ┊  ┊
┊  ┊  ┊  ★
┊  ┊  ☆
┊  ★

মাছের বাজারে এখন মাছি নেই

               মাছের বাজারে এখন মাছি নেই



মাছের বাজারে মাছির দেখা পাওয়া যাচ্ছে না, আবার আঁশটে-পঁচা গন্ধও নেই। রাজধানীর বাজারে মাছগুলোতে ফরমালিন এবং মৃত মাছের ফুলকায় সিঁদুর দিয়ে এসব ক্ষতিকর মাছ বিক্রি করছে অসৎ মাছ ব্যবসায়ীরা। সে সঙ্গে ছোট আকারের লালচে ও হলুদ রঙের মাছে ব্যবহৃত হচ্ছে জর্দাপোলাও রান্নায় ব্যবহৃত রঙ জাফরান। মাছগুলোকে পচনের কবল থেকে রক্ষা করতে ব্যবহার করা হয় ফরমালিন বা বিভিন্ন কেমিক্যাল। ফলে মাছ ... বাজারে মাছির আনাগোনা নেই। ক্রেতারা মাছ ব্যবসায়ীদের দ্বারা হচ্ছে প্রতারিত। সে সঙ্গে সিঁদুর ও ফরমালিনযুক্ত মাছ মানুষের দেহে ক্ষতিগ্রস্ত প্রভাব ফেলছে। রাজধানীর ছোট-বড় বিভিন্ন বাজারের মাছ বিক্রেতা ও ক্রেতাদের সঙ্গে আলাপকালে এসব তথ্য জানা যায়। এ ব্যাপারে মৎস্য বিশেষজ্ঞ তারেক সরকার জানান, মাছে ফরমালিন মেশানোর ফলে মাছের বাজারে আর কোনো আঁশটে-পচা গন্ধও নেই। মাছিদের ঘ্রাণশক্তি অত্যন্ত প্রখর এবং ফরমালিনের গন্ধ পছন্দ না হওয়ায় মাছের ওপর মাছি বসছে না।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, সোয়ারীঘাট ও নিউমার্কেট প্রভৃতি মাছের আড়তে গিয়ে দেখা যায়, কোনো আঁশটে-পচা গন্ধ নেই। কেবল কারওয়ান বাজারে নোংরা ড্রেনের কারণে সেখানে আঁশটে-পচা গন্ধ পাওয়া গেলেও কোনো আড়তেই মাছি নেই। খুচরা মাছের বাজার মোহাম্মদপুর, নিউমার্কেট, মিরপুর-১ নম্বর এবং কাঁঠালবাগানে গিয়ে কোনো মাছের ওপরই মাছির উপস্থিতি দেখা যায়নি। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ঢাকায় মাছ আসতে এক থেকে দুই দিন এবং বিদেশি মাছ বিশেষ করে মিয়ানমার ও ভারত থেকে আসতে সময় লাগে পাঁচ থেকে সাত দিন। মাছ বিক্রেতারা জানিয়েছেন, এই সময়ে শুধু বরফ দিয়ে মাছের পচন রোধ করা প্রায় অসম্ভব বলে তাঁরা ঝুঁকি নিতে চান না।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আড়তের চেয়ে খুচরা বাজারগুলোতে মাছে এসব দুই নাম্বারি কাজ বেশি হয়। দেশের বাইরে থেকে যেমন ভারত ও মিয়ানমার থেকে যেসব মাছ আসে সেসব মাছ খুচরা বাজারে পৌঁছতে ৬-৭ দিন সময় লাগে। কাজেই কেমিক্যাল ছাড়া এসব মাছ খুচরা বাজারে আসতে না আসতে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। নগরীর বিভিন্ন মাছ বাজারে গিয়ে দেখা যায়, প্রচুর মাছ থাকলেও নেই মাছি। কিন্তু এখন সেটা ছোট ছোট মাছে দেখা গেলে বড় মাছের আশপাশেও দেখা যায় না। এ ব্যাপারে জুরাইন বাজারের মাছ বিক্রেতা আলমগীর জানান, শুনেছি ফরমালিন বা কেমিক্যাল থাকলে মাছি আসে না। তবে এখানে মাছে কোনো কেমিক্যাল দেওয়া হয় না বলে জানান তিনি। মাছ বিক্রেতা আফজাল বলেন, জাফরান রঙ দিয়ে প্রকৃত রঙ ফিরিয়ে আনা হয়। কারওয়ান বাজারের মাছ ব্যবসায়ী হালিম জানান, মাছে ফরমালিন না দিলে স্বল্প সময়ে তা নষ্ট হয়ে যায়। তাই বাধ্য হয়ে এ কাজ করা হয়। মোহাম্মদপুর বাজারের মাছ ব্যবসায়ী আলী হোসেন জানান, শুধু মাছেই নয়, জিনিস ভালো রাখার জন্য কাঁচা ফলসহ অনেক জিনিসেই ফরমালিন দেয়া হয়। তবে কই, মাগুর, শিং, তেলাপিয়া মাছ ফরমালিন না দিয়েও ৩-৪ দিন রাখা যায়। কিন্তু রুই, কাতল, পাঙ্গাস, বোয়াল, ইলিশসহ বড় মাছে ফরমালিন দিতে হয়। এ ছাড়া অনেক ক্রেতা জানান, মাছে আগের মতো স্বাদ-গন্ধ পাওয়া যায় না। যাত্রাবাড়ীর মাছ ব্যবসায়ী আনোয়ার জানান, দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মাছ আনা হয় ঢাকা শহরের বিভিন্ন বাজারে। ওইসব জায়গা থেকে মাছ আসতে কখনো ২ দিন লেগে যায়। এ সময়ের মধ্যে বরফ দিয়ে পলিথিনে মুড়িয়ে মাছ রাখলে মোটামুটি ভালো থাকে। কিন্তু মাছ বাজারে আনার পর পলিথিন থেকে বের করে একদিনে বিক্রি না হলে মাছে পচন ধরে। এ থেকে রেহাই পেতে মাছগুলোতে ফরমালিন জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয়। কাপ্তান বাজারের এক মাছ ব্যবসায়ী জানান, বড় মাছগুলো ভালো থাকার জন্য বরফ দেয়া হয়। কিন্তু এতে ২ দিনের বেশি রাখা যায় না। মাছে বরফ দেওয়ায় ২ দিনে মাছ ও ফুলকা সাদা হয়ে যায়।
ফরমালিনের খোঁজে : ভোর ৪টা ৫০ মিনিট। কারওয়ান বাজার মাছের আড়ত। তখনো ট্রাক থেকে মাছ নামানো শুরু হয়নি। বেশির ভাগ মাছ এসেছে বাগেরহাট, খুলনা ও মেঘনা ঘাট থেকে। ট্রাক থেকে মাছ নামানোর পর বেশির ভাগ মাছ হাফ ড্রামে রাখা পানিতে ধোয়া হলো। কাছে গিয়ে ফরমালিনের ঝাঁজ বুঝতে পারলে একজন আড়তকর্মী বলেন, পানিতে একটু ওষুধ দেয়া হয়েছে। কেন ফরমালিন দেয়া হচ্ছে? উত্তরে তিনি জানান, ওষুধ না দিলে মাছ পচে যাবে।
যাত্রাবাড়ী মাছের আড়ত : সকাল ৬টা ২০ মিনিটের কাছাকাছি। এখানকার অবস্থাও কারওয়ান বাজারের মতোই। হাফ ড্রামে ফরমালিন মেশানো পানিতে মাছ ধুয়ে তোলা হচ্ছে। জানতে চাইলে আড়তকর্মীরা বলেন, পানিতে কিছু নেই। পানিতে ঝাঁজ কেন? উত্তরে আড়তকর্মী বলেন, এটা মাছের গন্ধ। যাত্রাবাড়ী মাছের আড়ত ঘুরে নিউমার্কেট মাছের আড়তে আসতে আসতে তখন ৭টা ২৫ মিনিট। ইতিমধ্যে এখানকার আড়ত থেকে মাছ কিনে খুচরা দোকানিরা বাজারে প্রবেশ করেছেন। আড়ত থেকে কেনা মাছ পানিভর্তি প্লাস্টিক বালতির মধ্যে ফরমালিন মেশানো পানিতে ধুয়ে তুলতে ব্যস্ত প্রায় সবাই। মাছ বিক্রেতারা বলেন, একটু-আধটু ওষুধ না দিলে মাছ পচে যায়। এভাবেই প্রতিদিন রাজধানীর বাজারে মাছ প্রবেশ করার সময় ফরমালিন মেশানো পানিতে ধোয়া হয়। ফরমালিন কী : রংহীন অনেকটা পানির মতো ফরমালডিহাইড গ্যাসের দ্রবণ হলো ফরমালিন। আমাদের দেশে প্রাপ্ত ফরমালিনে ৩৭ থেকে ৪০ শতাংশ ফরমালডিহাইড রয়েছে। অবশিষ্ট পানি এবং মিথানল। বিভিন্ন জৈব পদার্থ, বিশেষ করে মৃত প্রাণীর শরীর সংরক্ষণ করতে ফরমালিন ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়াসহ জীবাণুনাশক হিসেবেও ফরমালিন কাজে লাগানো হয়। ভয়ের কারণ : এই রাসায়নিক দ্রব্য মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর বলে মন্তব্য করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক আ ব ম ফারুক। তিনি জানান, ফরমালিন কেবল ভোক্তাদের জন্যই নয়, ফরমালিনযুক্ত মাছ বিক্রেতাদের জন্যও ক্ষতিকর।
দেখে চেনার উপায় : বাজারের মাছ দেখে শতভাগ নিশ্চিন্ত হওয়ার উপায় নেই যে কোন প্রজাতির মাছে ফরমালিন মেশানো হয়েছে। তবে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ফরমালিনযুক্ত মাছ চেনার প্রাথমিক লক্ষণ সম্পর্কে ধারণা দিয়েছে। ফরমালিন দেয়া মাছের চোখ ভেতরের দিকে ঢোকানো থাকবে এবং চোখ থাকবে ফ্যাকাসে।
আপনার নকিয়া ফোনের ব্লু-টুথ লক
করে দিতে চান??


এজন্য ফোনের *#9990# বাটন
প্রেস করেন দেখবেন ব্লু-টুথ লক
হয়ে গেছে। কেউ আপনার ফোন
থেকে কিছু নিতে পারবেনা। মজার ট্রিকস
তাই না??

আনলক এর জন্য ফোন বন্ধ

করে আবার চালু করুন।
উইন্ডোজ জেনুইন সমস্যা হলে নিচের প্রক্রিয়াটি ফলো করেন

→ প্রথমে নিচের কোডটি কপি করুন।
→ এবার Notepad খুলে পেষ্ট করুন।
→ এবার এইটি সেভ করুন TPGenuine.reg নামে।
→ এবার এটি চালু করুন, তাহলে অটোমেটিকভাবেই রেজিষ্ট্রি এডিট হবে।
... কোড

Windows Registry Editor Version 5.00
__________________________________________↓

[HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion]
“CurrentBuild”=”1.511.1 () (Obsolete data – do not use)”
“ProductId”=”55274-640-1011873-23081″
“DigitalProductId”=hex:a4,00,00,00,03,00,00,00,35,35,32,37,34,2d,36,34,30,2d,\
31,30,31,31,38,37,33,2d,32,33,30,38,31,00,2e,00,00,00,41,32,32,2d,30,30,30,\
30,31,00,00,00,00,00,00,00,86,56,4e,4c,21,1b,2b,6a,a3,78,8e,8f,98,5c,00,00,\
00,00,00,00,dd,da,47,41,cc,6b,06,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,\
00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,38,31,30,32,36,00,00,00,00,00,00,00,b5,16,\
00,00,83,83,1f,38,f8,01,00,00,f5,1c,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,\
00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,00,66,e5,70,f3
“LicenseInfo”=hex:33,b7,21,c1,e5,e7,cd,4b,fd,7c,c6,35,51,fd,52,57,17,86,3e,18,\
d3,f4,8c,8e,35,32,7b,d1,43,8d,61,38,60,a4,ca,55,c9,9a,35,17,46,7a,4f,91,fc,\
4a,d9,db,64,5c,c4,e2,0f,34,f3,ea

[HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion\WPAEvents]
“OOBETimer”=hex:ff,d5,71,d6,8b,6a,8d,6f,d5,33,93,fd
_____________________________________↑

→ এবার নিচের লিংকে যান।
http://www.microsoft.com/genuine/validate/

http://www.microsoft.com/genuine/downloads/FAQ.aspx

→ এবার “Validate Windows” বাটনে ক্লিক করুন।

বাস হয়ে গেল জেনুইন ।
█▓▒ কি করবেন মুঠোফোনটি বা ক্যমেরা পানিতে পড়লে ░▓█

পানি থেকে তোলার পর পর ই সরাসরি ব্যাটারি টি খুলে ফেলুন।
[যত দেরী হবে আপনার মুঠোফোনটির আই.সি নষ্ট যাওয়ার সম্ভবনা তত বেশি]
→ শুকনা কাপড় দিয়ে ব্যাটারি টি এবং সেট টি মুছে ফেলুন।

...
→ এবার একটি চাল ভর্তি বলের/বাটির ভেতর আপনার মুঠোফোনটি পুরোপুরি ঢুকিয়ে দিন!অনুগ্রহ করে চব্বিশ ঘন্টা অপেক্ষা করুন।
[চালের ভিতরে রাখলে পানি তাড়াতড়ি শুকিয়ে বাস্প হয়ে যাবে এবং চাল তা চুসে নিবে।]

চব্বিশ ঘন্টা পর আপনার সেটটি অন করুন, আশা করি আপনার মুঠোফোনটি ঠিকমত চলছে!! যদি চব্বিশ ঘন্টা পর আপনার মুঠোফোনটি না চলে, তাহলে বুঝতে হবে হয়ত দেরী হয়ে গেছে। এ ক্ষেত্রে আমি আপনাদের বিশেষজ্ঞ অথবা মোবাইল টেকনিশিয়ান এর সাথে কথা বলতে বলব।

[[ আপনাদের "লাইক" হলো আমার উৎসাহ ]]
মাত্র ৩.৯ মেগাবাইটেই ১০০ মেগাবাইটের সফটওয়্যার যা যেকোন উটিলিটি টুলকে হার মানাবে

সালাম নিবেন সবাই। এখন আপনাদের সাথে শেয়ার করব একটি অত্যাধুনিক সফটওয়্যার।
নামঃ Toolwiz care 1.0
ডাউনলোড লিঙ্কঃ (৩.৯ মেগাবাইট) http://www.pchelplinebd.com/?p=17915
... এতে রয়েছেঃ
ডাউনলোড মিটার,
গেইম বুস্টার,
সিস্টেম ক্লিনার,
রেজিস্ট্রী ক্লিনার,
... পাসওয়ার্ড জেনারেটর,
... ফাইল আন্ডিলেট
সহ আর অনেক ফিচার।
এবং ফ্রী।
এটি প্রায় সব প্রচলিত উইন্ডোজ ভার্সনের জন্য প্রযোজ্যঃ
• Microsoft Windows 7 (32-bit and 64-bit)
• Microsoft Windows Vista (32-bit and 64-bit)
• Microsoft Windows XP (32-bit and 64-bit)
• Microsoft Windows 8 (32-bit and 64-bit)
হার্ডওয়্যার লাগবেঃ
• 500 MHz processor or faster processor
• 512MB of RAM
• 2GB of hard disk space
এই সফটওয়্যারটি আমার দেখা একটি কার্যকরী সফটওয়্যার -এর একটি।
আশা করি, সবাই এই সফটওয়্যার থেকে উপকার পাবেন।

Monday, June 11, 2012

রংপুরে মাদকের হাটে মেয়েরাও



              রংপুরে মাদকের হাটে মেয়েরাও!

সূত্র: প্রথম আলো 

রংপুরের সরকারি বেগম রোকেয়া মহিলা কলেজের ইংরেজি বিভাগের এক ছাত্রীর হাতে তাঁর বন্ধুরাই ঘুমের বড়ি তুলে দিয়েছিলেন। ঘুমের বড়িকে মাদক হিসেবে ব্যবহার শুরু করেন ওই ছাত্রী। অল্প দিনের মধ্যেই বড়ি খাওয়ার পরিমাণ বেড়ে যায়। একপর্যায়ে ফেনসিডিলও খেতে শুরু করেন। মাদক কেনার টাকার জন্য রুমমেটদের জিনিসপত্র চুরি করতে গিয়ে ধরাও পড়েন।
রংপুরের মাদকাসক্ত নিরাময়, গবেষণা পুনর্বাসন কেন্দ্রলাইট হাউস’-এর ব্যবস্থাপক গুলশান আরা ইয়াসমীন বলেন, শেষ পর্যন্ত চিকিৎসা দিয়ে ছাত্রীটিকে সুস্থ করা সম্ভব হয়েছে। তবে মাদক নিচ্ছে এমন ছাত্রীর সংখ্যা রংপুরে অনেক। তাঁদের জরিপে দেখা গেছে, রংপুরে মাদকাসক্তদের ২০ শতাংশ নারী, যাদের ৭০ শতাংশ ছাত্রী। এদের বয়স ১৩ থেকে ১৯ বছরের মধ্যে।
রংপুরে মাদকের ভয়াবহতা নিয়ে অনেক গল্প শোনা যায়। অন্যান্য এলাকার চেয়ে রংপুরের গল্প আলাদা। এখানে ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরা আসক্ত হচ্ছে। নিয়ে ভীষণ কষ্টে আছে অনেক পরিবার। শহরের অনেকেই বলছেন, মেয়েরাও নেশায় জড়িয়ে পড়লে সমাজ, পরিবার কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে?
পুলিশ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর মাদক নিরাময় সংস্থাগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রংপুর শহরে আট থেকে ১০ হাজার তরুণ-তরুণী মাদকাসক্ত। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোর মধ্যে রংপুর সবচেয়ে বেশি মাদকপ্রবণ এলাকা।
রংপুর কেন মাদকের কেন্দ্র হলো: রংপুর শহর কেন মাদকের কেন্দ্র হয়ে উঠল? প্রশ্নের সহজ উত্তর পাওয়া যায় না। শহরের অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শহরে মাদক সহজলভ্য। অন্য জেলা থেকে, সীমান্ত পার হয়ে মাদক এখানে আসে। তবে শহরে কোনো বড় মাদক ব্যবসায়ী নেই।
দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট, নবাবগঞ্জ, হিলি, বিরামপুর; কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ী, ভূরুঙ্গামারী; লালমনিরহাটের মোগলহাট; কালীগঞ্জ সীমান্ত পার হয়ে রংপুরের পীরগঞ্জ মিঠাপুকুর গঙ্গাচড়ার বিভিন্ন এলাকা দিয়ে মাদকদ্রব্য রংপুরে আসছে। লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা সীমান্ত দিয়েও মাদক আসে। গত বছর বিডিআরের পক্ষ থেকে বিএসএফের কাছে সীমান্তলাগোয়া যে ৩২টি ফেনসিডিল কারখানার তালিকা দেওয়া হয়েছিল, তার মধ্যে চারটি কারখানা ছিল কুড়িগ্রাম লালমনিরহাট সীমান্তলাগোয়া গ্রামে।
্যাবের মহাপরিচালক হাসান মাহমুদ খন্দকার প্রসঙ্গে বলেন, রংপুর আগে থেকেই মাদকপ্রবণ এলাকা ছিল। শহরটি মাদকের উৎসমুখের কাছে বলে মাদকের ব্যবহার বেশি হতে পারে।
জেলা পুলিশ সুপার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর প্রথম আলোকে বলেন, পুলিশ মাদক বিক্রেতাদের সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে অভিযান চালাচ্ছে। তবে সব বিক্রেতাকে একেবারে নির্মূল করা যাচ্ছে না।
বেসরকারি জরিপ: গুলশান আরা ইয়াসমীন প্রথম আলোকে বলেন, মাদকাসক্তদের নিয়ে ২০০৪-এর শুরু থেকে ২০০৯ সালের জুন পর্যন্ত একটি জরিপ চালান। তাতে দেখা যায়, রংপুরে মাদক হিসেবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় হেরোইন ফেনসিডিল। এরপর আছে নেশার ট্যাবলেট বা ইনজেকশন গাঁজা। মাদকসেবীদের ৬৫ শতাংশের বয়স ১৮-৩৫ বছরের মধ্যে। রংপুরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রংপুর মেডিকেল কলেজ, কারমাইকেল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ বেগম রোকেয়া মহিলা কলেজে মাদকসেবীদের সংখ্যা বেশি। তালিকায় ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ রংপুর জিলা স্কুলও আছে। এসব প্রতিষ্ঠানে আসক্তদের মধ্যে ২০ শতাংশ ছাত্রী। ছাত্রীরা বোরকা পরে মাদক কেনে।
অন্য উদ্বেগ: ওই একই জরিপে দেখা গেছে, রংপুর পৌর এলাকায় সুঁইয়ের মাধ্যমে শিরায় মাদক দেয় ৮০০ ব্যক্তি। অন্য সূত্র বলছে, শহরে পেশাদার রক্তদাতার সংখ্যা দেড় শর মতো। রংপুর মেডিকেল কলেজের দুজন চিকিৎসক জানান, পেশাদার রক্তদাতাদের ৮০ শতাংশ মাদকসেবী। কিছুদিন আগে এই হাসপাতালের এক ব্যাগ রক্তে এইচআইভির জীবাণু পাওয়া গিয়েছিল।
অন্যদিকে সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, দেশে শিরায় মাদকসেবীদের মধ্যে এইচআইভির সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি। মাদক নিরাময় কেন্দ্রফেরা’-এর পরিচালক আলমগীর হোসেন বিষয়ে তাঁর উদ্বেগের কথা জানান।
কোথায় বেশি মাদক: শহরের ১১৭টি জায়গায় হরদম মাদক কেনাবেচা হয়। সবচেয়ে বেশি মাদক বিক্রি হয় স্টেশন রোডে। কলেজ রোড, টার্মিনাল, হনুমানতলা, ডিসি অফিস এলাকা, রেলওয়ে বস্তি, বাবুপাড়া, খামারপাড়া, আলমনগর, লালবাগ, চুরিপট্টি, আশরতপুর, এরশাদনগর, তাজহাট, মাহীগঞ্জ, শাপলা চত্বর, শালবন বেবিস্ট্যান্ড, বৈরাগীপাড়া, মডার্ন মোড়, পার্কের মোড়, ইসলামপুর, মেডিকেল পূর্ব গেট, মুলাটোল পাকার মাথা, কবরস্থান, কেল্লাবন্দ, শহীদ মিনার, সুরভি উদ্যান চিড়িয়াখানা এলাকা মাদক বিক্রির জন্য পরিচিত। শহরে খুচরা বিক্রেতার পাশাপাশি আছেহোম সার্ভিস ফোন করলেই বাড়িতে মাদক পৌঁছে দেয়। হারাগাছ পৌর এলাকার সবচেয়ে বেশি মাদক বিক্রি হয় সারাই বাজার, চাঁদনী বাজার, আমবাগান, জয় বাংলা মোড়, ভিতর কুঠি, বানুপাড়া, চতুরা, দরদী বাজার, মায়া বাজার, মেনাজ বাজার, দালাল হাটখোলা, কাউনিয়া সদরের মীরবাগ রেলস্টেশন, হলদী বাড়ি, তকিবল বাজার, স্টেশন বাজারসহ তিস্তার বিভিন্ন চর এলাকা।
সালেহ মোহাম্মদ তানভীর প্রথম আলোকে বলেন, পুলিশ সাধ্যমতো অভিযান চালিয়ে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করছে।
মামলা গ্রেপ্তার: রংপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. আহসানুর রহমান প্রথম আলোকে জানান, ২০০৯ সালে বৃহত্তর রংপুরের পাঁচটি জেলায় মাদকবিরোধী এক হাজার ২৯টি অভিযান হয়েছে। ঘটনায় মামলা হয়েছে ৪৩৮টি, এতে আসামি আছে ৪৬২ জন, গ্রেপ্তার হয়েছে ১২৮ জন, পলাতক আসামির সংখ্যা ৩৩৪। উপপরিচালক আরও জানান, গত বছর ২৪ জনের সাজাও হয়েছে। এখন পর্যন্ত দুই হাজার ৫৫৭টি মামলা বিচারের অপেক্ষায় আছে। তিনি বলেন, একবার গ্রেপ্তার করা লোকজনই ঘুরেফিরে আবার জামিনে পেয়ে এসে মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ছে এবং গ্রেপ্তার হচ্ছে।
মো. আহসানুর রহমান বলেন, লোকবলের অভাব যানবাহনসংকটের কারণে মাদকবিরোধী অভিযান সফলভাবে পরিচালনা করা সম্ভব হয় না। তিনি বলেন, মাদকে কেনাবেচার খবর পাওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে যাওয়া সম্ভব হয় না, ততক্ষণে মাদক ব্যবসায়ীরা সরে পড়ে। মাদক ব্যবসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রংপুরে তেমন বড় ব্যবসায়ী নেই, সবাই খুচরা ব্যবসায়ী।
পরিস্থিতি ভয়াবহ হচ্ছে: ধরনের শহরে নেশার প্রকোপ এত বেশি কেন? এই প্রশ্নের উত্তরে রংপুর মেডিকেল কলেজের মনোরোগ চিকিৎসক আবুল মোমেন প্রথম আলোকে বলেন, তরুণেরা বেকার, হাতে কোনো কাজ নেই। একজনকে দেখে আরেকজন আসক্ত হচ্ছে, ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরাও। তিনি বলেন, যদি একজন মাদকসেবী দৈনিক ৫০ টাকার মাদক সেবন করে, তাতেও বিপুল পরিমাণ অর্থ মাদকের পেছনে ব্যয় হচ্ছে।
রংপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ আবদুর রউফ বলেন, রংপুর শহরের পরিবারগুলো লোকলজ্জার ভয়ে তাদের সন্তানদের আসক্তির কথা সহজে প্রকাশ করে না। বিশেষ করে মেয়েরা মাদকাসক্ত হলে শহরের বাইরে নিয়ে চিকিৎসা করার ব্যবস্থা করেন। তিনি বলেন, জেলার আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত সভায় মাদক নিয়ে অনেক আলোচনা হয়, কিন্তু কাজের কাজ হয় না। মাদক নিরাময় কেন্দ্রফেরা’-এর পরিচালক আলমগীর হোসেন বলেন, রংপুরের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। দিনে দিনে এই পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করছে