Sunday, March 30, 2014

বাংলাদেশ দলের হলোটা কী!




image_119529.jpg
এর চেয়ে তো আর খারাপ কিছু হতে পারে না। বাংলাদেশ দলের হলোটা কী! যে দল মাত্র তিন-চার মাস আগেও বড় দলগুলোর বিপক্ষে প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস নিয়ে মাঠে নামত, হেরে গেলেও বড় দলগুলোর ঘাম ছুটিয়ে ছাড়ত, গত অক্টোবরেই যারা নিউজিল্যান্ডের মতো দলের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে প্রতিটি ম্যাচ জয়ের আনন্দে নেচেছে, সেই দলটাই মাত্র কয়েকটা মাসের ব্যবধানে কেন আত্মবিশ্বাসের একেবারে তলানিতে অবস্থান করছে!
তবে কি দলের খেলোয়াড়েরা অন্যরা কী ভাবছে’, ‘সবাই কী বলছে’—এসব নিয়ে বেশি ভাবছেন? ভেবে ভেবে হারিয়ে খুঁজছে একদম নিজেদের খেলাটাও! অধিনায়ক মুশফিকও অনেকটা সেভাবেই দেখছেন ব্যাপারটা। টানা চার ম্যাচ বাজে হারের স্বাদ নিয়ে অধিনায়কেরও মনে হচ্ছে ব্যাপারটা অনেকটা তা-ই।
আজ ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে মুশফিকের বক্তব্য, ‘গত দুই মাসে আমরা কিন্তু খুব বাজে ক্রিকেট খেলিনি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ, এশিয়া কাপ ও এই বিশ্বকাপ মিলে তিনটি ম্যাচ ছিল আমাদের জন্য খুব বড় ধাক্কা। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে আমরা জেতা ম্যাচ হেরেছি, এশিয়া কাপে আফগানিস্তান আর এখানে হংকংএই তিনটি ম্যাচই মূল ক্ষতিটা করেছে। এসব নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। আমার মনে হয়, এটাই চাপটা তৈরি করে দিয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শেষ ম্যাচটির আগে নতুন আর কী চেষ্টা করবেন মুশফিক? পাশার সব দানই যে ফেলে দেওয়া হয়েছে। নতুন আর কী ভাবনা ভাবা যায়ব্যাপারটি ধন্দে ফেলে দিয়েছে তাঁকেও, ‘আমরা সম্ভব প্রায় সবকিছুই ব্যবহার করে ফেলেছি। একটা কম্বিনেশন দাঁড় করানোর চেষ্টা করে গিয়েছি। কিন্তু সবকিছুই ব্যর্থ হয়েছে। এখানে যা খেলছি, এর চেয়ে তো আর খারাপ কিছু হতে পারে না।
ঐতিহাসিকভাবেই টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে বাংলাদেশ ভালো না। অতীতে আয়ারল্যান্ড, হল্যান্ডের কাছে হারের রেকর্ড যে দলের আছে, তাদের জন্য ভারত, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো দলের বিপক্ষে এই ফল কি খুব অপ্রত্যাশিত ছিল? মুশফিক অবশ্য ব্যাপারটা এভাবে দেখতে রাজি নন, ‘দেখুন আমরা জানি আমরা টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ভালো দল নই। কিন্তু এতটাও বাজে দল নই। আমরা লড়াই করতে পারি। অতীতে লড়াই করেছিও। সুপার টেনে প্রতিপক্ষগুলো খুব শক্তিশালী। দলের কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় ফর্মে নেই। থাকলে হয়তো আমরা আরও ভালো করতে পারতাম।
টপ ফোরফর্মে না থাকাকে ব্যর্থতার একটা বড় কারণ হিসেবে মনে করেন মুশফিক, ‘যখন খারাপ হয়, তখন সবকিছুকেই খারাপ মনে হয়, ভালো করলে কিন্তু অনেক ভুল-ভ্রান্তিও ঢাকা পড়ে যায়। আমাদের এখন সবকিছুই খারাপ। দলের সেরা খেলোয়াড়েরা ফর্মে নেই। ফর্মহীন খেলোয়াড়দের পক্ষে এই ফরম্যাটে মাঠে গিয়েই শট খেলা সম্ভব হয় না। আমার মনে হয় খেলোয়াড়দের ফর্মে না থাকার জন্য কোনো কিছুই ঠিকভাবে হচ্ছে না।
কবে বাংলাদেশের সবকিছু আবার ঠিকঠাকভাবেহবে, এর উত্তর যে মুশফিকের কাছেও নেই! প্রথম আলো।বাংলাদেশ দলের হলোটা কী -জানাচ্ছেন মুশফিক নিজেই!
হ্যালোটুডে ডেস্ক : এর চেয়ে তো আর খারাপ কিছু হতে পারে না। বাংলাদেশ দলের হলোটা কী! যে দল মাত্র তিন-চার মাস আগেও বড় দলগুলোর বিপক্ষে প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস নিয়ে মাঠে নামত, হেরে গেলেও বড় দলগুলোর ঘাম ছুটিয়ে ছাড়ত, গত অক্টোবরেই যারা নিউজিল্যান্ডের মতো দলের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে প্রতিটি ম্যাচ জয়ের আনন্দে নেচেছে, সেই দলটাই মাত্র কয়েকটা মাসের ব্যবধানে কেন আত্মবিশ্বাসের একেবারে তলানিতে অবস্থান করছে!
তবে কি দলের খেলোয়াড়েরা অন্যরা কী ভাবছে’, ‘সবাই কী বলছে’—এসব নিয়ে বেশি ভাবছেন? ভেবে ভেবে হারিয়ে খুঁজছে একদম নিজেদের খেলাটাও! অধিনায়ক মুশফিকও অনেকটা সেভাবেই দেখছেন ব্যাপারটা। টানা চার ম্যাচ বাজে হারের স্বাদ নিয়ে অধিনায়কেরও মনে হচ্ছে ব্যাপারটা অনেকটা তা-ই।
আজ ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে মুশফিকের বক্তব্য, ‘গত দুই মাসে আমরা কিন্তু খুব বাজে ক্রিকেট খেলিনি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ, এশিয়া কাপ ও এই বিশ্বকাপ মিলে তিনটি ম্যাচ ছিল আমাদের জন্য খুব বড় ধাক্কা। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে আমরা জেতা ম্যাচ হেরেছি, এশিয়া কাপে আফগানিস্তান আর এখানে হংকংএই তিনটি ম্যাচই মূল ক্ষতিটা করেছে। এসব নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। আমার মনে হয়, এটাই চাপটা তৈরি করে দিয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শেষ ম্যাচটির আগে নতুন আর কী চেষ্টা করবেন মুশফিক? পাশার সব দানই যে ফেলে দেওয়া হয়েছে। নতুন আর কী ভাবনা ভাবা যায়ব্যাপারটি ধন্দে ফেলে দিয়েছে তাঁকেও, ‘আমরা সম্ভব প্রায় সবকিছুই ব্যবহার করে ফেলেছি। একটা কম্বিনেশন দাঁড় করানোর চেষ্টা করে গিয়েছি। কিন্তু সবকিছুই ব্যর্থ হয়েছে। এখানে যা খেলছি, এর চেয়ে তো আর খারাপ কিছু হতে পারে না।
ঐতিহাসিকভাবেই টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে বাংলাদেশ ভালো না। অতীতে আয়ারল্যান্ড, হল্যান্ডের কাছে হারের রেকর্ড যে দলের আছে, তাদের জন্য ভারত, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো দলের বিপক্ষে এই ফল কি খুব অপ্রত্যাশিত ছিল? মুশফিক অবশ্য ব্যাপারটা এভাবে দেখতে রাজি নন, ‘দেখুন আমরা জানি আমরা টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ভালো দল নই। কিন্তু এতটাও বাজে দল নই। আমরা লড়াই করতে পারি। অতীতে লড়াই করেছিও। সুপার টেনে প্রতিপক্ষগুলো খুব শক্তিশালী। দলের কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় ফর্মে নেই। থাকলে হয়তো আমরা আরও ভালো করতে পারতাম।
টপ ফোরফর্মে না থাকাকে ব্যর্থতার একটা বড় কারণ হিসেবে মনে করেন মুশফিক, ‘যখন খারাপ হয়, তখন সবকিছুকেই খারাপ মনে হয়, ভালো করলে কিন্তু অনেক ভুল-ভ্রান্তিও ঢাকা পড়ে যায়। আমাদের এখন সবকিছুই খারাপ। দলের সেরা খেলোয়াড়েরা ফর্মে নেই। ফর্মহীন খেলোয়াড়দের পক্ষে এই ফরম্যাটে মাঠে গিয়েই শট খেলা সম্ভব হয় না। আমার মনে হয় খেলোয়াড়দের ফর্মে না থাকার জন্য কোনো কিছুই ঠিকভাবে হচ্ছে না।
কবে বাংলাদেশের সবকিছু আবার ঠিকঠাকভাবেহবে, এর উত্তর যে মুশফিকের কাছেও নেই!

ভুয়া আয়ের সাইট সনাক্ত করণপদ্ধতি এবং কিছু পেমেন্ট প্রুফ সাইট!




অনলাইন আর্নিং এখন আর অবাস্তব কিছু নয় এবং এর অনেক পথই খোলা আছে। তবে কিছু কিছু ভাই বুঝে হোক না বুঝে হোক আর সঠিক আরনিং সাইট না চিনেই হোক স্কাম বা ভুয়া সাইটের লোভনীয় আয়ের প্রচার চালিয়ে যেমন নিজেও হয়রান এবং বিভ্রান্ত হন, তেমনি আমাদেরও রীতিমত ধোকায় ফেলে দেন। তাই আমি আজ আসল ও নকল অনলাইন আরনিং সাইটের পরিচয় ও পদ্ধতি সম্পর্কে বলবো যাতে কেউ প্রতারিত না হন।
খুব সহজভাবে আপনি সনাক্ত করতে পারেন ভূয়া অনলাইন আয়ের সাইটকে। প্রথমেই দেখবেন-তাদের ক্যাশ আউট সিস্টেম বা অটো পেমেন্ট উইড্র বাটন আছে কিনাওডেস্কফ্রীলাঞ্চারইলাঞ্চএলার্টপে বা পেপল জাতীয় সাইটগূলোতে যেমন ক্যাশ আউট সিস্টেম বা অটোপেমেন্ট উইড্র বাটন থাকে ঠিক তেমনই থাকতে হবে।
এরপর প্রকাশ্য ফোরাম বা ব্লগ এবং সেখানে আপনার লেখা পোস্টিং করার সুযোগ থাকতে হবেফ্রিকোয়েন্টলি আস্কড কোশ্চেন (FAQ) বিভাগ থাকতেই হবে। পিটিসি সাইট হলে প্রতিক্লিকে $0.0001–$0.50 সেন্টের বেশী পাবেনই না। যারা প্রতিক্লিকে ১, ১০ ডলার বা এরও বেশী ডলার দেয় বলে প্রচার করেসেগুলোও ভূয়া বা স্কাম সাইট নিশ্চিত জানবেন। আরো নিঃসন্দেহ হতে চাইলে গুগল সার্চে গিয়ে দেখুন এদের চৌদ্দ গোষ্ঠির সঠিক ইতিহাস পেয়ে যাবেন।
তাই বলে খাটি অনলাইন আয়ের সাইট নেই-তা কিন্তু নয়। ডোলেন্সারের মতো দেশে-বিদেশে বহু ভুয়া হায় হায় কোম্পানী আছে ঠিকইতাই বলে প্রকৃত অনলাইন আয়ের সাইট কি নেই? কয়েকটি সাইটে সামান্য টাকা ইনভেস্ট এবং বাকীগুলোতে ইনভেস্ট  ছাড়াই লাইক দেয়াশেয়ার করাফলো করাভিডিও দেখা, সার্ভে করা, পিটিসি, পিটিএস ইত্যাদির মাধ্যমেও বেশ আয় করা যায়।
অনেকেই হয়তো জানেন না যে, পিটিসি সাইটের বেশীর ভাগেই পিটিসি, পিটিএস ছাড়াও সার্ভে করা, ভিডিও দেখা, বিভিন্ন কন্টেস্টে অংশ নিয়ে শুধু সামান্য সেন্ট নয় অনেক ডলারও আয় করা যায়। আমরা বোকারা শুধু ক্লিকবাজী ছাড়া এদের বিভিন্ন অপশনে গুঁতাও দিয়ে দেখিনে যে, এসব সাইটের বিভিন্ন অপশনে আবার কী কী আয়ের সুযোগ আছে? তাই দয়া করে সব অপশনে ক্লিক করে দেখুন পিটিসির মাধ্যমে মাত্র $0.০০০১ থেকে $0.৫০ পর্যন্ত আয়ের পাশাপাশি ৫ থেকে ১০০/১০০০ ডলার আয়ের সুযোগও আছে। কয়েকটি জেনুইন আয়ের সাইট লিঙ্ক দিলাম দেখুন-
১। shareyt (রঙ্গিন লেখায় ক্লিক করুন) শেয়ার ওয়াইটি-পেমেন্ট প্রুফ সাইট। মিনিমাম উয়িথড্রল কতো লাল চার্টে দেখুনঃ বিকাশে ২ ডলার, পেপলে ৪ডলার আর মানিবুকারসে ১০ডলার মাত্র। কোনো ইনভেস্টের বালাই নেই এখানে।
March 2014 Exchange Rate : 1000 coins = $1
Minimum cash out for bKash : 2,000 coins
Minimum cash out for paypal : 2,500 coins
Minimum cash out for Moneybookers/ SKRILL : 10,000 coins

 1000 coins = $1 

ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়ায় লাইক করা, শেয়ার করা, ফলো করা, ওয়াচ বা ভিডিও দেখা ইত্যাদির মাধ্যমে আয় করতে হয়। Earn coin অপশনে গিয়ে এ কাজগুলো করে সহজেই আয় করা যায়। এখানে ক্লিক করুন এবং সাইন আপ করে কাজ শুরু করুন এখনই।
আর হ্যাঁ আপনাকে facebook like, google plus one vote, twitter followers, twitts, printerest likes, stumbleupon likes, youtube likes, views, linkedin shares, facebook photo likes, facebook websites likes etc করতে হবে আয়ের জন্য। For payment related issues call (friday only): +880 1775688877, +880 1965865870
Payment Proof:
5666
pointdollars (রঙ্গিন লেখায় ক্লিক করুন) পেমেন্ট প্রুফ ও মিনিমাম পেআউট ১ ডলার। ডেইলি সার্ভে, অফার ওয়ালস, রেফারেল কন্টেস্ট, রেফারেল আয়, পেইড ডাউনলোড, পেইড টু ক্লিক বা পিটিসি, পেইড টু সাইন আপ বা পিটিএস ছাড়াও নানারকম আয়ের মাধ্যম পাবেন এখানে। পয়েন্টের ভিত্তিতে আয় হয় এবং তা ডলারে কনভার্ট করে পেজা, পেপল ও মানিবুকারস এর মাধ্যমে পে আউট করা যায়।  ১ পয়েন্ট=০.০১ ডলার। সাইন আপ এখানে এবং সাইন আপ করে কাজ শুরু করুন এখনই।
Payment Proof:
gfhf
 ৩. Clicksia :যেখান থেকে আমরা Pay To Click এবং Microjob ২টি-ই পাব Clicksia Reliable Site এবং পেমেন্ট খুব ভাল দেয়। এখানে কাজ করতে গিয়ে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে খুব ভাল ইনকাম করা যায়। যারা এর আগে Microworkers Microjob করে অভ্যস্ত তারা জানেন সেখানে কিছু problem আছে যেমন ছোট কাজ সবসময় থাকে না আবার পেমেন্ট উঠাতে ১০ ডলার হতে হয় কিন্তু Clicksia ১ ডলার হলে ই তা তুলতে পারবেন। এছারা কাজ মুটামুটি থাকে সবসময় আর তার পর য় যদি সমস্যা হ্য় তাহলে Freelancer Zone তো আছেই। Freelancer Zone এর এমন অনেক মেম্বার আছে যারা কাজ করে না বা Microjob করে না শুধু Pay To Click করে বা খুব বেশি কাজ করে না Freelancer Zone তাদের কাছ থেকে কাজ নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিবে এবং পেমেন্ট এর নিশ্চয়তা ও তারা ই দিবে।
সাইন আপ এখানে এবং সাইন আপ করে কাজ শুরু করুন এখনই।
******এই রকম আর একটি সাইট হল Incentria ************
ঘরে বসে বাংলায় ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং শিখতে এই পেজটিতে নিয়মিত লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন।