Tuesday, July 29, 2014
Wednesday, July 16, 2014
Saturday, July 12, 2014
অমর' আইফোন
৯ মাস পর হারানো আইফোন ফিরে পেয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমার কৃষক কেভিন হুইটনি।
হারানো জিনিস কয়েক মাস, এমনকি কয়েক বছর পরেও খুঁজে পাওয়ার
ঘটনা নতুন কিছু নয়। তবে কেভিন হুইটনির আইফোনটি কিছুটা হলেও ব্যতিক্রম।
গত ৯ মাসে ৭ হাজার মাইল পাড়ি দিয়েছে স্মার্টফোনটি, চাপা পড়েছিল ২ লাখ ৮০ হাজার পাউন্ড ফসলের নিচে, আর এতোকিছুর পরও স্মার্টফোনটি ছিল কার্যক্ষম এবং পুরোপুরি অক্ষত ।
প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, স্মার্টফোন পকেটে নিয়েই ফসলের ভাণ্ডারে কাজ করছিলেন হুইটনি। কাজের ফাঁকেই পকেট থেকে পড়ে যায় ফোনটি। চিরদিনের মতো শখের মোবাইলটি হারিয়ে ফেলেছেন বলে ধরে নেন তিনি।
তবে হারানো আইফোনের খোঁজ মেলে ৯ মাস পর।
একদিন হঠাৎ করেই হুইটনির কাছে জাপান থেকে ‘লং ডিসটেন্স’ কল আসে। দূরালাপনির ওপাড় থেকে প্রশ্ন, “তুমি কি কেভিন হুইটনি? তুমি কি সেল ফোন হারিয়ে ফেলেছিলে?”
ঘটনা হল, পকেট থেকে পড়ে ফসলের স্তুপে চাপা পড়েছিল আইফোনটি। এরপর সেই ফসলে রপ্তানি করা হয়েছিল জাপানে। সেখানেই ফসলের স্তুপে আইফোনটি খুঁজে পান জাপানের এক ফ্যাক্টরি শ্রমিক।
চমকপ্রদ বিষয় হল টানা ৯ মাস আর ৭ হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে, ২ লাখ ৮০ হাজার পাউন্ড ফসলের নিচে চাপা পড়ে থেকেও অক্ষত ছিল স্মার্টফোনটি।
আইফোনটি আনলক করা থাকায় সহজেই মোবাইল থেকে হুইটনির সঙ্গে যোগাযোগের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে বের করে নেন ওই জাপানী শ্রমিক। তার কিছুদিন পরেই হারানো আইফোনটি ফিরে পান হুইটনি।
গত ৯ মাসে ৭ হাজার মাইল পাড়ি দিয়েছে স্মার্টফোনটি, চাপা পড়েছিল ২ লাখ ৮০ হাজার পাউন্ড ফসলের নিচে, আর এতোকিছুর পরও স্মার্টফোনটি ছিল কার্যক্ষম এবং পুরোপুরি অক্ষত ।
প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, স্মার্টফোন পকেটে নিয়েই ফসলের ভাণ্ডারে কাজ করছিলেন হুইটনি। কাজের ফাঁকেই পকেট থেকে পড়ে যায় ফোনটি। চিরদিনের মতো শখের মোবাইলটি হারিয়ে ফেলেছেন বলে ধরে নেন তিনি।
তবে হারানো আইফোনের খোঁজ মেলে ৯ মাস পর।
একদিন হঠাৎ করেই হুইটনির কাছে জাপান থেকে ‘লং ডিসটেন্স’ কল আসে। দূরালাপনির ওপাড় থেকে প্রশ্ন, “তুমি কি কেভিন হুইটনি? তুমি কি সেল ফোন হারিয়ে ফেলেছিলে?”
ঘটনা হল, পকেট থেকে পড়ে ফসলের স্তুপে চাপা পড়েছিল আইফোনটি। এরপর সেই ফসলে রপ্তানি করা হয়েছিল জাপানে। সেখানেই ফসলের স্তুপে আইফোনটি খুঁজে পান জাপানের এক ফ্যাক্টরি শ্রমিক।
চমকপ্রদ বিষয় হল টানা ৯ মাস আর ৭ হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে, ২ লাখ ৮০ হাজার পাউন্ড ফসলের নিচে চাপা পড়ে থেকেও অক্ষত ছিল স্মার্টফোনটি।
আইফোনটি আনলক করা থাকায় সহজেই মোবাইল থেকে হুইটনির সঙ্গে যোগাযোগের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে বের করে নেন ওই জাপানী শ্রমিক। তার কিছুদিন পরেই হারানো আইফোনটি ফিরে পান হুইটনি।
ইন্টারনেট স্পিডের নতুন রেকর্ড
প্রচলিত কপার টেলিফোন লাইনে প্রতি সেকেন্ডে ১০ গিগাবাইট ডেটা ট্রান্সফারের নতুন রেকর্ড গড়েছেন বেল ল্যাবসের বিজ্ঞানীরা। গবেষণাগারে এক জোড়া ৩০ মিটার লম্বা টেলিফোন তার ব্যবহার করেই ডেটা ট্রান্সফারের নতুর রেকর্ড করেছেন বিজ্ঞানীরা।
ওই
প্রযুক্তি ব্যবহার করে
গবেষণাগারের বাইরেও ১
জিবি ডেটা স্পিড
অর্জন করা সম্ভব
বরে জানিয়েছে বার্তা
সংস্থা বিবিসি। ইন্টারনেট সংযোগের জন্য
ব্যয়বহুল ফাইবার অপটিক
ব্যবহারও অনেকটা এড়ানো
যাবে এই প্রযুক্তিতে।
বেল
ল্যাবস জানিয়েছে, গবেষণা
প্রতিষ্ঠানটির
বেলজিয়াম অফিসের বিজ্ঞানীরা ‘XG-Fast’ নামের নতুন
এক প্রযুক্তি আবিষ্কার করেন,
যা বদৌলতেই ডেটা
ট্রান্সফার গতির নতুন
রেকর্ড গড়া সম্ভব
হয়েছে।
‘XG-Fast’ ৫০০ মেগাহার্টয পর্যন্ত তরঙ্গ
ব্যবহার করে, যেখানে
এর পূর্বসূরি ‘G.fast’ ১০৬ মেগাহার্টজ পর্যন্ত কাজ
করত।
তবে
‘XG-Fast’-এর সীমাবদ্ধতা হল
কেবল স্বল্পদূরত্বেই কাজ
করে এই প্রযুক্তি। ৩০
মিটার দূরত্বে প্রতি
সেকেন্ডে ১০ গিগাবাইট ‘ওয়ার
ওয়ে ডেটা’ পাঠাতে
পারে ‘XG-Fast’। প্রতি সেকেন্ড এক
সঙ্গে ১ গিগাবাইট ডেটা
আপলোড এবং ১
গিগাবাইট ডেটা ডাউনলোডও করা
সম্ভব এই প্রযুক্তিতে।
টেলিফোন লাইনে
ডেটা ট্রান্সফারের নতুন
রেকর্ড গড়লেও প্রতি
সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ডেটা
ট্রান্সফারের কেরল্ডটা এখনও
ব্রিটিশ টেলিকমের দখলে।
২০১৩
সালের নভেম্বরেই ফাইবার
অপটিক কেবলে প্রতি
সেকেন্ড ১ টেরাবাইট ডেটা
ট্রান্সপারের রেকর্ড গড়েছিল
বিটি।
উইন্ডোজ ৮-এর তুলনায় এগিয়ে উইন্ডোজ ৭
সামগ্রিকভাবে বিশ্বব্যাপী পিসির বাজারে উইন্ডোজের রাজত্ব বহাল থাকলেও অস্বস্তিতে রয়েছে উইন্ডোজের নির্মাতা মাইক্রোসফট। কেননা তাদের সর্বশেষ সংস্করণের উইন্ডোজ ৮-এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা আগের তুলনায় খানিকটা কমে গেছে।
অন্যদিকে উইন্ডোজ ৭-এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা আগের তুলনায় বেড়েছে। প্রযুক্তি বাজার বিশ্লেষক সংস্থা নেট মার্কেট শেয়ারের সাম্প্রতিক বাজার গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে। এই গবেষণার ফলাফল অনুযায়ী চলতি বছরের মে মাসের তুলনায় জুন মাসে এসে উইন্ডোজ ৮-এর বিভিন্ন সংস্করণের ব্যবহারকারী কমে গেছে। মে মাসে উইন্ডোজ ৮ ব্যবহার করতেন ১২.৬ শতাংশ পিসি ব্যবহারকারী। সেখানে জুন মাসে এসে এই পরিমাণ হয়েছে ১২.৫ শতাংশ। এর মধ্যে উইন্ডোজ ৮-এর ব্যবহারকারী রয়েছে বর্তমানে ৫.৯ শতাংশ এবং উইন্ডোজ ৮.১-এর ব্যবহারকারী রয়েছে ৬.৬ শতাংশ। ফলে উইন্ডোজ ৮ বা ৮.১ নিয়ে মাইক্রোসফট অনেক আশাবাদী হলেও তার প্রতিফলন মিলছে না প্রকৃত চিত্রে।
তবে সামগ্রিকভাবে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এখনও পর্যন্ত গোটা বিশ্বের সকল পিসি ব্যবহারকারীর কাছে সমাদৃত। প্রায় ৯১.৫ শতাংশ পিসিতে এখনও ব্যবহূত হচ্ছে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছে উইন্ডোজ ৭। মোট পিসির প্রায় ৫০.৫৫ শতাংশেই ব্যবহূত হচ্ছে এই উইন্ডোজ সংস্করণটি। অন্যদিকে আনুষ্ঠানিকভাবে উইন্ডোজ এক্সপির সকল সেবা প্রদান বন্ধের ঘোষণা দিলেও পিসির বড় একটি অংশই দখল করে রেখেছে এক্সপি।
এখনও বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ পিসিতে ব্যবহূত হয়ে আসছে উইন্ডোজের এই সংস্করণটি। আর ২.৯৫ শতাংশ পিসিতে এখনও রয়েছে উইন্ডোজের ভিসতা। উইন্ডোজের বাইরে বাকি অপারেটিং সিস্টেমগুলোর দখলে রয়েছে যত্সামান্য পিসি। ম্যাকের দখলে রয়েছে মাত্র ৩.৯৫ শতাংশ পিসি আর লিনাক্সের দখলে রয়েছে মাত্র ১.৭৪ শতাংশ পিসি।
-
Subscribe to:
Posts (Atom)